
হাসিব মাহমুদ রাহাত,
বানারীপাড়া উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন রোগীরা, অভিযোগ করে রোগীরা বলেন টিকিট কাউন্টারে হচ্ছে অনিয়ম, সরকারি ঔষধ দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম হচ্ছে এমন কি মেডিকেল টেস্টের ক্ষেত্রেও।
রোগীরা বলেন টিকিট কাউন্টারে টিকিটের দাম কখনও ৫ -১৫ টাকা বা অধিক ও নেয়া হয় জানান গরিব অসহায় খেটে খাওয়া মানুষ টিকিট নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলে অসুস্থতার কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে দড়িয়ে দেন ৩-৪ টা টেস্ট এবং ডাক্তাররা নাম বলে দেন ঔই ক্লিনিক থেকে করবেন টেস্ট ওখানের রিপোর্ট ভালো।
ইতিমধ্যে ওয়ার্ডে ভর্তি হওয়া রোগীরা বলেন এখানে পরিস্কার ও পরিছন্নতার অভাব খাবারে অনিয়ম সেবিকা দের কে ডাকলে তারা খারাপ ভাষায় আচরণ করেন এমনকি সিজারিয়ান অপারেশনের রোগীদের ক্ষেত্রে বিপুল অংকের টাকা দাবি করেন বলে জানা গেছে এমনকি সরকারি এম্ভুলেন্সের ক্ষেত্রেও নানা অনিয়ম উঠে এসেছে।
ডাক্তারের কাছে জিজ্ঞেস করলে তারা কথা গুলো এড়িয়ে যায় এবং সংকোচ বোধ করেন ক্যামেরার সামনে এসে,বানারীপাড়া সাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত সেবিকা ও চিকিৎসক বিভিন্ন অযুহাত বায়না দেখায় সরকারি তহবিল ঠিক মতো আসে নাহ ঔষধ ও আসে নাহ আমরা যে গুলো অর্ডার করি তার তিনের-একাংশ আসে তাহলে আমরা কি ভাবে রোগীকে সরকারি ঔষধ দিবো বলেন।
ইমারজেন্সি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় রোগীদের ক্ষেত্রে যে অনিয়ম হচ্ছে সে বিষয় তিনি তার উপরস্থ কর্মকর্তাকে জানিয়েছে এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কে বলেছে এবং কর্তব্যরত চিকিৎসক আরো বলেন রোগীকে সেবা দেওয়া আমার ডিউটি ও পেশা কর্তব্য,আমি লক্ষ্য রাখবো যাতে আমার দ্বারা কোনো মা-বাবা-বোন চিকিৎসা নিতে এসে কষ্ট নাহ কখনও সেদিকে সব সময় লক্ষ্য থাকবে।
সাধারণ জনগণ দাবি জানিয়ে বলেন ডাক্তারদের চিকিৎসা দেওয়ার নামে টেস্টের বানিজ্য মেলা বন্ধ করতে হবে এবং তাদের সকল শ্রেনি পেশার মানুষদের সঙ্গে ভালো আচরণ করতে হবে তার সাথে তাদের ভিজিট ব্যবসা বন্ধ করতে হবে।